• About Us
  • Privacy Policy
  • Contact
পুষ্টি তথ্য
  • হোম
  • পোলট্রি
  • ডেইরী
  • কৃষি
  • মৎস্য
  • ম্যাগাজিন
  • প্রবন্ধ
  • অন্যান্য
    • সাক্ষাৎকার
    • সফল কথা
    • প্রশ্নোত্তর
    • রেসিপি
পুষ্টি তথ্য
No Result
View All Result
Home অন্যান্য

ডেইরি খামারে সফল হতে আপনার কি করা উচিত

October 29, 2021
in অন্যান্য, কৃষি, ডেইরী, প্রবন্ধ, প্রশ্নোত্তর, ফিচার পোস্ট, মৎস্য, রেসিপি
0
0
SHARES
26
VIEWS
Share on FacebookShare on Twitter

ডেইরি খামার থেকে উৎপাদন হচ্ছে প্রতিবছর ২.২৮ মিলিয়ন মেট্রিক টন, প্রতিবছর দুধের চাহিদা ১২.৫২ মিলিয়ন মেট্রিক টন, ঘাটতি প্রতিবছর ১০.২৪ মিলিয়ন মেট্রিক টন। চাহিদার আলোকে আমাদের দেশে ছোট-বড় প্রায় ৪৭,৭১০টি ডেইরি খামার গড়ে উঠেছে।

Related Posts

গর্ভবতি মায়েদের স্বাস্থ্য সুরক্ষায় যা খাওয়া দরকার

All Cummunity Club এ MSD AH এর সৌজন্যে দিন ব্যাপি প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্টিত

শোক বার্তা

কৃষিতে অনন্য অবদানের জন্য সম্মাননা পেলেন প্রফেসর নূর হোসেন

ভালজাতের গাভীর বৈশিষ্ট্য- মাথা হালকা ও ছোট আকার, কপাল প্রশসৎদ, উজ্জ্বল চোখ, খাদ্যের প্রতি আগ্রহ।

দৈহিক বৈশিষ্ট্য : দেহের সামনে দিক হালকা, পিছনের দিক ভারী ও সুসংগঠিত, দৈহিক আকার আকর্ষণীয়, শরীরের গঠন ঢিলা। পাজর : পাজরের হাড় স্পষ্ট, হাড়ের গঠন সামঞ্জস্যপুর্ণ।

চামড়া : চামড়া পাতলা, চামড়ার নীচে অহেতুক চর্বি জমা থাকবে না, চামড়ার রঙ উজ্জ্বল, লোম মসৃণ ও চকচকে হবে। ওলান : ওলান বড় সুগঠিত ও দেহের সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ, বাটগুলো একই আকারের হবে। চারবাট সমান দূরত্বে ও সমানৎদরাল হবে। দুগ্ধশিরা : দুগ্ধশিরা মোটা ও স্পষ্ট, তলপেটে নাভীর পাশ দিয়ে দুগ্ধশিরা আঁকাবাঁকাভাবে বিস্তৃত থাকবে।

খামার ব্যবস্থাপনা

খামার ব্যবস্থাপনা এক প্রকার কৌশল যার মাধ্যমে খামারের সম্পদ, সুযোগ ও সময়ের সমন্বয় ঘটানো যায়। সুষ্ঠ ব্যবস্থাপনার সুফল হল-
১. সম্পদের মিতব্যয়িতা  ২. স্বল্প সময়ে ফললাভ ৩. স্বল্প সময়ে অধিক উৎপাদন ৪. শক্তি ও শ্রমের অপচয় রোধ ৫. উৎপাদনে গুণগতমান ও উৎকর্ষতা লাভ।

সাধারণ ব্যবস্থাপনা

গাভী তার গুণগতমান উত্তরাধিকার সূত্রে পেয়ে থাকে। কিন্তু গাভীর বংশানুক্রমিক গুণগতমান যতই ভাল হোক এর ব্যবস্থাপনা সমন্ধে বিশেষ যতœবান হওয়া প্রয়োজন। দৈনন্দিন পরিস্কার-পরিচ্ছন্নতা রক্ষা, বিজ্ঞান সম্মত বাসস্থান, সুষম খাদ্য সরবরাহ, সঠিক প্রজনন, রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থা ইত্যাদি উন্নত গাভী পালনের মৌলিক বিষয়।

আরও পড়ুনঃ ঈশ্বরদীর খামারিদের আইডল আছাব আলী প্রামাণিক
বাসস্থান

পারিবারিক পর্যায়ে বা খামার পর্যায়ে গাভী পালন করতে হলে গাভীর জন্য ভাল বাসস্থান প্রয়োজন। গাভীকে বিভিন্ন প্রতিকূল অবস্থা যেমন- ঝড়, বৃষ্টি, অতিরিক্ত ঠান্ডা ও গরম এবং অন্যান্য নৈসর্গিক দৈব দুর্বিপাক, পোকামাকড়, চোর, বন্য-জীবজন্তু হতে রক্ষা করার জন্য যথোপযুক্ত বাসস্থান বা গোয়ালঘর প্রয়োজন।

আমাদের আবহাওয়ার আলোকে ঘরে প্রচুর আলো বাতাস চলাচলের জন্য ঘরটি উত্তর-দক্ষিণমুখী হওয়া বাঞ্চনীয়। কোন অবস্থাতেই যেন ঘরে স্যাঁতস্যাঁতে অবস্থা যেন না থাকে। এতে ঘরের মেঝেটি ইট বিছানো থাকলে ভাল হয়। ঘরের দুর্গন্ধ ও মশামাছি দমনের জন্য মাঝে মাঝে জীবাণুনাশক দ্বারা ধোয়া প্রয়োজন।

গবাদিপশুর বাসস্থান দুই ধরণের হতে পারে : ১. উন্মুক্ত বা উদাম ঘর ২. বাঁধা ও প্রচলিত ঘর।

বাঁধা ঘরের বৈশিষ্ট্য

এই পদ্ধতিতে গরুর গলায় দড়ি বা লোহার শিকল দিয়ে বেঁধে পালন করা যায়। গাভীর খাদ্য, পানি গ্রহণ এবং দুধ দোহন একই স্থানে করা যায়।

সুবিধা: বাঁধা থাকে বিধায় গাভীর দুধ দোহন সহজ হয়, প্রতিকূল আবহাওয়ায় পশু নিরাপদ থাকে, কৃত্রিম প্রজননের জন্য বেশ সুবিধাজনক, নির্ধারিত অল্প জায়গায় পশু পালন করা যায়।

অসুবিধা: এই পদ্ধতিতে ঘর তৈরি খরচ বেশি, পশুর সহজে ঘোরাফেরার ব্যবস্থা থাকে না, এতে পশুর ব্যয়াম না হওয়াতে বিভিন্ন ধরনের রোগ হবার সম্ভাবনা থাকে, একই জায়গায় দিনরাত্রি বাঁধা থাকে বলে মেঝে স্যাঁতস্যাঁতে থাকে।

বাঁধা ঘরের নকশা

এই পদ্ধতির গো-শালায় পশু সব সময় বাঁধা অবস্থায় থাকে। এজন্য গো-শালা যাতে সহজে পরিস্কার করা যায় সেদিকে লক্ষ্য রেখে ঘর তৈরি করা প্রয়োজন। প্রচলিত গো-শালা দুই ধরনের হয়-

একসারি বিশিষ্ট গো-শালা

অল্প সংখ্যক গবাদি পশুর জন্য একটি লম্বা সারিতে বেঁধে পালনের জন্য এই গো-শালা তৈরি করা হয়। প্রতিটি পশুকে পৃথক রাখার জন্য জিআইপাইপ দিয়ে পার্টিশন দেয়া হয়, পার্টিশনের পাইপ লম্বায় ৯০ সে.মি. এবং উচ্চতায় ৪৫ সে.মি. হওয়া প্রয়োজন, একটি গরুর দাঁড়াবার স্থান ১৬৫ সে.মি., পাশের জায়গা ১০৫ সে.মি., খাবার পাত্র ৭৫ সে.মি. এবং নালা ৩০ সে.মি. হওয়া প্রয়োজন, একই মাপে পশুর সংখ্যা অনুযায়ী জায়গা নির্ধারণ করে গো-শালা তৈরি করা হয়, গো-শালা হবে একচালা বিশিষ্ট ঘর, ঘরের ছাদ প্রায় ৩০০ সে.মি. উঁচুতে করতে হয়।

দুই সারি বিশিষ্ট গো-শালা:

অল্প জায়গায় অধিক পশুপালনের জন্য এ ধরণের গো-শালা তৈরি করা হয়, এ ধরনের গো-শালায় পশুকে দুভাবে রাখা যায়, মুখোমুখি পদ্ধতি ও বাহির মুখ পদ্ধতি। মুখোমুখি পদ্ধতিতে দুই সারি পশু সামনাসামনি থাকে। দুইসারি খাবারের পাত্রের মাঝখানে ১২০ সে.মি. চওড়া রাসৎদা থাকে- যা পাত্রে খাবার দেবার জন্য ব্যবহার করা হয়, একটি গরুর জন্য দাঁড়ানোর জায়গা ৫.৫ ফুট, পাশের জায়গা ৩.৫ ফুট।

সুবিধা

একই সাথে দুইসারি পশুকে সহজে খাবার ও পানি সরবরাহ করা যায়, দুধ দোহনের জন্য অধিকতর আলো পাওয়া যায়, পশু নিজ জায়গায় স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করে, পরিচর্যাকারী সহজে চলাফেরা করতে পারে।

একটি গাভীকে নিম্ন তালিকা অনুসারে খাদ্য সরবরাহ করতে হবে :
কাঁচা ঘাস (সবুজ ঘাস) ২০-৩০ কেজি, দানাদার খাদ্য মিশ্রণ: ১৮-২০% প্রোটিন সমৃদ্ধ: ১ম ৩ কেজি দুধ উৎপাদনের জন্য- ০৩ কেজি, পরবর্তী প্রতি কেজি দুধ উৎপাদনের জন্য-০.৫ কেজি, লবণ-৫০-৬০ গ্রাম, পরিস্কার পানি-প্রয়োজন মত।

পরিচর্যা

গাভীর সঠিক পরিচর্যা না করলে উন্নত জাতের গাভী পালন করেও গাভীকে সুস্থ সবল উৎপাদনক্ষম রাখা সম্ভব হবে না। ফলে গাভী হতে কাক্সিক্ষত পরিমাণ দুধ, মাংস পাওয়া যাবে না এবং গাভী পালন অলাভজনক হবে।

দুধ দোহন

গাভীর দুধ দৈনিক ভোরে একবার এবং বিকালে একবার নির্দিষ্ট সময়ে দোহন করতে হবে। দুধ দোহনের পূর্বে গাভীর উলান ও দোহনকারীর হাত পরিস্কার পানি দিয়ে ভালভাবে ধুয়ে নিতে হবে।

প্রজনন

গাভীর বংশানুক্রমিক গুণগতমান উন্নয়নের জন্য সুষ্ঠু পরিকল্পিত প্রজনন ব্যবস্থা অবলম্বন করতে হবে। যে ষাড়ের মা, দাদী, নানী যত বেশি পরিমাণ দুধ দেয় তার বাচ্চার দুধ উৎপাদনের ক্ষমতা ততই বেশি হয়। তাই যখন গাভী গরম হবে তখন গুণগতমানসম্পন্ন ষাড়ের বীজ দ্বারা নিকটস্থ কৃত্রিম প্রজনন কেন্দ্র হতে গাভীকে প্রজনন করিয়ে নেওয়া প্রয়োজন।

ফার্মসএন্ডফার্মার২৪/জেডএইচ

Next Post

image 1

Leave a Reply Cancel reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

পপুলার পোস্ট

অন্যান্য

কৃত্রিম প্রজননের মাধ্যমে গাভীর জাত উন্নয়ন

by Pusty Tattha
October 9, 2022
0

বাংলাদেশ একটি কৃষি প্রধান দেশ। এ দেশের আর্থসামাজিক প্রেক্ষাপটে গবাদি পশু আবহমান কাল থেকেই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে আসছে। “আমার...

Read more

গর্ভবতি মায়েদের স্বাস্থ্য সুরক্ষায় যা খাওয়া দরকার

All Cummunity Club এ MSD AH এর সৌজন্যে দিন ব্যাপি প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্টিত

শোক বার্তা

কৃষিতে অনন্য অবদানের জন্য সম্মাননা পেলেন প্রফেসর নূর হোসেন

দই খাওয়ার প্রয়োজনীয়তা ও উপকারিতা

গর্ভবতি মায়েদের স্বাস্থ্য সুরক্ষায় যা খাওয়া দরকার

All Cummunity Club এ MSD AH এর সৌজন্যে দিন ব্যাপি প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্টিত

কৃষিতে অনন্য অবদানের জন্য সম্মাননা পেলেন, প্রফেসর নূর হোসেন

ঢাকায় দু’দিনব্যাপী WVPA এশিয়া আঞ্চলিক সম্মেলন অনুঠিত উন্নত দেশ ও স্বাস্থ্যবান জাতি গড়তে হলে সবার জন্য সাশ্রয়ী মূল্যে নিরাপদ ডিম, দুধ ও মাংস নিশ্চিত করতে হবে

Technical Seminar by MSD AH At Hotel Westin on “Respiratory Disease in Poultry Production and control Measures”

পোলট্রি ও কৃষি সাংবাদিকদের সাথে মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত

জাঁকজমক আয়োজনে ‘বিশ্ব ডিম দিবস-২০২২ পালন করলো বাংলাদেশ এনিমেল এগ্রিকালচার সোসাইটি (BAAS)

ড. এফ এইচ আনসারী পেলেন জাতীয় মৎস্য স্বর্ণপদক ২০২২

বিশ্ব ডিম দিবসের আলোচনায় ‘ডিম একটি সুপার ফুড’ দি ভেট এক্সিকিউটিভ

২০২২-২৩ অর্থ বছরে ইন্টার্ন ছাত্র-ছাত্রীদের “আইনগত দক্ষতা ও পেশাগত নৈতিকতা” শীর্ষক প্রশিক্ষণের শুভ উদ্বোধন

Load More


কর্পোরেট অফিস:
বাড়ী নং ২৫, রোড নং ০২, সেক্টর-১১, উত্তরা মডেল টাউন, ঢাকা-১২৩০

Email:
[email protected]

Phone:
01716-607530
01911-437848


গাজীপুর অফিস:
এ/২২২, দিঘীরচালা, চান্দনা-১৭০২, গাজীপুর সিটি কর্পোরেশন


পৃষ্ঠপোষক:

শামছুল আরেফিন খালেদ
পরিচালক, নারিশ পোলট্রি অ্যান্ড হ্যাচারি লিঃ


কৃষিবিদ মোঃ আবদুল লতিফ
ব্যবস্থাপনা পরিচালক, পিভিএফ এগ্রো লিঃ


মোঃ আনোয়ার হোসেন শামিম
চেয়ারম্যান, পাওয়ার ফিস এন্ড পোলট্রি ফিড লিঃ


পৃষ্ঠপোষক:

মোঃ মোশাররফ হোসেন চোধুরী
ব্যবস্থাপনা পরিচালক ইব্রাতাস ট্রেডিং কোম্পানী


কৃষিবিদ মোঃ শাহীন শাহ
পরিচালক, এসিআই এনিমেল হেলথ লিঃ


মোহাম্মদ ফজলুল ওহাব সোহেল
প্রধান নির্বাহী, গাউছিয়া পোলট্রি ফিড

© 2019 Pusty Tattho-Developed by Mini Institute.

No Result
View All Result
  • হোম
  • পোলট্রি
  • ডেইরী
  • কৃষি
  • মৎস্য
  • ম্যাগাজিন
  • প্রবন্ধ
  • অন্যান্য
    • সাক্ষাৎকার
    • সফল কথা
    • প্রশ্নোত্তর
    • রেসিপি

© 2018-2023 Pusty Tattho@.

Welcome Back!

Login to your account below

Forgotten Password?

Retrieve your password

Please enter your username or email address to reset your password.

Log In

Add New Playlist